শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ১১:৩৯ পূর্বাহ্ন
Headline
চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা রাশিয়ার ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে দুইজন নিহত, ৩৫ জন আহত মুঠোফোন বেজে চললেও কোনো জবাব আসছে না: ভবনের বাইরে উদ্বিগ্ন স্বজনদের অপেক্ষা ঈদুল ফিতরে ঢাকায় গরুর মাংসের বাজার ৩২০ কোটি টাকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের তিন নেতার সাময়িক অব্যাহতি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে নতুন চার প্রসিকিউটরের নিয়োগ তামিম ইকবালের শারীরিক অবস্থা ও তার ক্রিকেটে ফেরার সম্ভাবনা পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রকল্পের প্রথম ইউনিটে টার্বাইন স্থাপন ‘আওয়ামী লিগ’ নামে দল নিবন্ধনের জন্য ইসিতে আবেদন করেছেন উজ্জল রায় দেশ নিয়ে আবারও ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত শুরু হয়েছে: মির্জা ফখরুল
সোনাদিয়া দ্বীপের বনভূমি ফিরে পাচ্ছে বন বিভাগ, রক্ষিত এলাকা হিসেবে ঘোষণা
/ ৪৪ Time View
Update : শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫
সোনাদিয়া দ্বীপ কেন বিখ্যাত, সোনাদিয়া দ্বীপের আয়তন কত, সোনাদিয়া দ্বীপ কোথায় অবস্থিত, সোনাদিয়া দ্বীপ ভ্রমণ, সোনাদিয়া দ্বীপের নামকরণ, সোনাদিয়া গভীর সমুদ্র বন্দর, নিঝুম দ্বীপের আয়তন কত, সোনাদিয়া দ্বীপ ভ্রমণ খরচ,

২০১৭ সালে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) সোনাদিয়া দ্বীপের প্রায় সাড়ে ৯ হাজার একর বনভূমি ইকোট্যুরিজম পার্ক গড়ার জন্য গ্রহণ করেছিল, কিন্তু আট বছর পর এবার তা ফেরত পাচ্ছে বন বিভাগ। কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার সোনাদিয়া দ্বীপটিকে রক্ষিত এলাকা হিসেবে ঘোষণা করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, যা পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সোনাদিয়ার ৯ হাজার ৪৬৭ একর বনভূমি এবার রক্ষিত এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হবে। এতে অবৈধ কর্মকাণ্ড বন্ধ হবে এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।

এ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বেজার অধীনে দেওয়া জমি বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বেজার পরিচালক শাহীন আক্তার কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের কাছে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের অনুরোধ জানিয়েছেন।

প্রকৃতির ক্ষতির পুনরুদ্ধার এবং পরিবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বেজা কর্তৃক প্রাপ্ত সোনাদিয়া দ্বীপের জমিতে নানা ধরনের পরিবেশবিধ্বংসী কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছিল, যার মধ্যে গাছ কাটা এবং চিংড়ি ঘের নির্মাণ অন্তর্ভুক্ত ছিল। এই কর্মকাণ্ডগুলোর কারণে দ্বীপের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যে মারাত্মক ক্ষতি হয়েছিল। তবে এখন মন্ত্রণালয় দ্বীপটির পরিবেশ পুনরুদ্ধারের জন্য বেশ কিছু কার্যক্রম গ্রহণ করবে।

নতুন উদ্যোগের অংশ হিসেবে, সোনাদিয়া দ্বীপের খালগুলো ও শাখা-প্রশাখার বাঁধ অপসারণ করে জোয়ারের পানি প্রবাহের পথ সুগম করা হবে। পাশাপাশি বালিয়াড়ি পুনরুদ্ধার এবং বিচ সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ম্যানগ্রোভসহ অন্যান্য গাছের চারা রোপণের মাধ্যমে জীববৈচিত্র্য রক্ষার কাজও শুরু হবে। এতে সোনাদিয়া দ্বীপের পরিবেশে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে এবং ভবিষ্যতে এটি একটি উদাহরণ হিসেবে দাঁড়াতে পারে।

আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Total Post : 34